সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলং লাখের পাড় এলাকার বাসিন্দা সাজু মিয়ার নেতৃত্বে রাতের আঁধারে অবৈধভাবে চলছে বালু ও পাথর উত্তোলন এর জমজমাট ব্যবসা!

সাজু মিয়া
বিভিন্ন সূত্রে জানা যায় যে, সিলেটের কোম্পানিগঞ্জ এর সাদাপাথর এলাকায়, নিউজে ও পত্রিকায় দুদকের তালিকায় ৪২ জনের নাম থাকলেও গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলং লাখের পাড় এর সাজুর নাম আসেনি। অনুসন্ধানে বের হয়েছিলাম তথ্য নেওয়ার জন্য, অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসলো সাজুর নামে চাঞ্চল্যকর তথ্য।
মো: সাজু মিয়া জাফলং এলাকায় পিয়াইন নদী থেকে রাতের আঁধারে ও প্রতি রাতে মোট ২৬ টি নৌকায় বালু ও পাথর তুলছে। তার নিজস্ব লোক দিয়ে এসব অবৈধ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে এবং প্রতি রাতে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা, এভাবে বালু ও পাথর খেকো সাজু মিয়া টাকার পাহাড় গড়ছে। দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে সিলেট জেলায় বালু ও পাথর তোলা বন্ধ রয়েছে, ডিসি নিজে এ ঘোষনা দিয়েছেন।
সিলেট জেলায় অবৈধভাবে বালু ও পাথর উত্তোলন, সংরক্ষণ, পরিবহন ও বিক্রয় সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো।
আদেশ অমান্য করে অবৈধভাবে বালু ও পাথর উত্তোলন, সংরক্ষণ, পরিবহন ও বিক্রয়কারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এ আদেশ সরকারি আদেশ হিসেবে গণ্য হবে।
আদেশক্রমেঃ
মোঃ সারওয়ার আলম জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, সিলেট
তারপরও সাজুর বালু ও পাথর উত্তোলন থেমে নেই।
গত ৫ আগষ্ট /২৪ এর পর থেকে গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলং লাখের পাড় এলাকায় সাজুর নেতৃত্ব আবির্ভাব ঘটে, সাজু বিএনপি'র নাম ভাঙ্গিয়ে এসব অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে এবং ধাপটের কাছে এলাকাবাসী চুপ থাকতে বাধ্য।
ভয়ে কেউ তার বিরুদ্ধে মুখ খুলতে রাজি না।
বালু ও পাথর খেকো সাজু আজ কোটিপতি। অবৈধ ভাবে বালু, পাথর লুটপাট করে আসছে।
তার বালু, পাথর লুটের ভয়েজ রেকর্ড ফাঁস।
এই ভয়েজ রেকর্ড শুনলেই আপনারা বুঝতে পারবেন, কি পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে সে।
প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে বালু পাথর উত্তোলন করে কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে এবং সাজু প্রতিনিয়ত একই কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রশাসন নিরব ভূমিকা পালন করছে এর রহস্য কি।